Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

দর্শনীয় স্থান

অনুসন্ধান করুন

# শিরোনাম স্থান কিভাবে যাওয়া যায় যোগাযোগ
গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ

শ্রীমঙ্গল-ভানুগাছ রোড, শ্রীমঙ্গল-৩২১০

 

ঢাকা থেকে কমলাপুর কিংবা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন হতে উপবন, জয়ন্তিকা, পারাবত অথবা কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনে শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশন।

বাসে করে ঢাকা থেকে ফকিরাপুল অথবা সায়দাবাদ থেকে হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, সিলেট এক্সপ্রেস, এনা ইত্যাদি নন এসি বাসে করে শ্রীমঙ্গল।

চট্টগ্রাম থেকে বাসে বা ট্রেনে শ্রীমংগল যেতে পারবেন। চট্টগ্রাম থেকে ট্রেনে শ্রীমংগল যেতে পাহাড়িকা এবং উদয়ন এক্সপ্রেস নামের দুটি ট্রেন সপ্তাহে ৬ দিন চলাচল করে। ট্রেন ভাড়া ক্লাস অনুযায়ী ২৫০ থেকে ১১০০ টাকা।

Grand Sultan Tea Resort & Golf Srimongal, Moulvibazar- 3210, Bangladesh.

For Reservation: +88 01730 793501-4

For Corporate or Group Event: +88 01730 793555

US: +17182456765

UK: +44 7024060680

Japan: +81 9098182749

Fax: +88 08626 73020

জান্নাতুল ফেরদৌস কমপ্লেক্স, মসজিদুল আউলিয়া খাজা শাহ্ মোজাম্মেল হক (রহ:)

শ্রীমঙ্গল শহর থেকে প্রায় ০৭ কি: মি; রাস্তা সিএনজি অটোরিক্সাযোগে যাওয়া যায়।

গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ্‌, পাঁচতারকা হোটেল থেকে ০৩ (তিন) কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে মহাজিরাবাদ, এম আর খান চা বাগান রোড সংলগ্ন।

 

সহায়তার জন্য যোগাযোগ করুণ

মোবাইল : +৮৮০১৭২০-৯৬২৭৪৪

মো: শহীদ মিয়া

সুপারভাইজার

নয়নাভিরাম হামহাম জলপ্রপাত কমলগঞ্জ উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়ন বাস, ট্রেন বা বিমান যেভাবেই যান না কেনো প্রথমে আপনাকে মৌলভীবাজার অথবা শ্রীমঙ্গল স্টেশনে নামতে হবে। সেখান থেকে যেতে হবে কমলগঞ্জ। যারা এ জায়গায় যেতে ইচ্ছা পোষণ করবেন তাদের কমলগঞ্জ অথবা শ্রীমঙ্গল শহর হতে যানবাহন ভাড়া করতে হবে ভোর ছয়টার মধ্যে। তাহলে চাম্পারার চা বাগানে কলাবনপাড়ায় পৌঁছতে পারেন সাড়ে সাত বা আটটার মধ্যে। কলাবনপাড়া হতে হামহাম জলপ্রপাতে যেতে-আসতে প্রায় ৫ ঘণ্টা সময় লেগে যায়। শ্রীমঙ্গল থেকে লাউয়াছড়া যাওয়ার জন্য সিএনজি ও জীপ রয়েছে। এছাড়া স্থানীয় ভানুগাছা বাসস্ট্যান্ড থেকে লাউয়াছড়া যাওয়ার লোকাল বাসও রয়েছে। লাউয়াছড়া বনের গাঁ ঘেঁষে আঁকা বাঁকা পাহাড়ি পথ, টিলা কাঠের গুড়ি দিয়ে বানানো সাঁকো দিয়ে ঘণ্টা খানেক হাঁটলেই আপনি পৌঁছে যাবেন কলাবানপাড়া। এছাড়াও কমলগঞ্জ পৌরসভার মোড় থেকে কলাবান পর্যন্ত দূর ২৪ কিলোমিটার। এই ২৪ কিলোমিটারের মধ্যে কুড়মা পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার পাকা রাস্তা এবং বাকিটা পথ কাঁচা। কলাবনপাড়ায় থেকে হাঁটার রাস্তা। প্রায় ৮ কিলোমিটারের মতো পাহাড়ি পথ শেষে হামহাম ঝর্ণার দেখা মিলবে। 0
বাইক্কা বিল

চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বাইক্কা বিলের অবস্থান।

ঢাকা থেকে ট্রেনে কিংবা বাসে শ্রীমঙ্গল আসা যাবে। শ্রীমঙ্গল থেকে নেমে সিএনজি, অটোরিক্সা কিংবা মাইক্রোবাস চড়ে বাইক্কা বিল ঘুরে আসা যায়।

মাধবকুন্ড জলপ্রপাত

মৌলভীবাজার জলোর বড়লখো উপজলোয় মাধবকুন্ড জলপ্রপাতটি বাংলাদেশের বৃহত্তম জলপ্রপাত

মৌলভীবাজার হতে বড়লেখাগামী বাসযোগে বড়লেখা  পৌঁছার আগে কাঠালতলী নামক বাজারে নামতে হবে। সেখান থেকে সিএনজি অটোরিক্সা যোগে ০৮ কিলোমিটার পূর্বে মাধবকুন্ড  যাওয়া যায়।

মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজলোয় মাধবকুন্ড জলপ্রপাতটি বাংলাদেশের বৃহত্তম জলপ্রপাত। প্রায় ২০০ ফুট উঁচু টিলা হতে পাহাড়ি ঝর্নার পতিত জলরাশি পর্যটকের জন্য আকর্ষণীয়। এ জলপ্রপাতের নিকটেই খাসিয়া নৃ-গোষ্ঠীর বসবাস। জলপ্রপাতের চতুর্দিকে বিশাল বনভূমি অবস্থিত। মাধবকুন্ড ইকোপার্কে প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ পর্যটকের সমাগম ঘটে। তাছাড়া এ মাধবকুন্ড জলপ্রপাত সংলগ্ন কুন্ডে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের চৈত্রমাসের মধুকৃষ্ণা ত্রয়োদশী তিথিতে বারুনী স্নান হয় এবং মেলা বসে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের এটি একটি তীর্থ স্থান।

মাধবপুর লেইক

মাধবপুর লেক মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত।

আপনি সড়কপথে এবং রেলপথে ঢাকা থেকে সরাসরি শ্রীমঙ্গলে যেতে পারবেন। তবে, আকাশপথে সিলেটে পৌঁছে সেখান থেকেও আপনি শ্রীমঙ্গলে আসতে পারেন।

মৌলভীবাজার জেলার পর্যটন আকর্ষণীয় স্থান ও ইহার বৈশিষ্ট্য সম্বলিত সচিত্র প্রতিবেদন মৌলভীবাজার সদর, কুলাউড়া, বড়লেখা, শ্রীমঙ্গল, কমলগঞ্জ। ঢাকা থেকে বাস, ট্রেন যোগে মৌলভীবাজার জেলায় আসা যায়। 0
মৌলভীবাজার জেলার পর্যটন আকর্ষণীয় স্থান ও ইহার বৈশিষ্ট্য সম্বলিত সচিত্র প্রতিবেদন-১
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান

অবস্থান : কমলগঞ্জ উপজেলা।

 

দুরত্ব : মৌলভীবাজার জেলা শহর হতে ৩০ কিলোমিটার।

পর্যটন সুবিধা : বনবিভাগের একটি রেষ্ট হাউসসহ বিভিন্ন পাবলিক রেস্তোরা রয়েছে। এছাড়া রয়েছে পায়ে চলার ট্রেইল, ইকো-গাইড, তথ্য কেন্দ্র ইত্যাদি।

তথ্যসূত্র : বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ, সিলেট। সদর দপ্তর,মৌলভীবাজার।

 

১০ হাকালুকি হাওড়

হাকালুকি হাওড় মূলত মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলায় অবস্থিত। ভারতের আসাম সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের পূর্ব অংশে অবস্থিত একটি জলাভূমি হল হাকালুকি হাওড়। এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ জলাভূমি। পরিবেশগত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা (ইসিএ) হিসেবে ঘোষিত এই হাওড়ের আশেপাশে প্রায় ১,৯০,০০০ মানুষ বসবাস করেন। জলাভুমির যথাযথ ব্যবহার এবং সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বের কারনে এই জলাভূমিটির সুরক্ষার ওপর আন্তর্জাতিকভাবে মনোনিবেশ করা হয়েছে। ১৮১.১৫ কিলোমিটার আয়তনের এই জলাভূমিটির প্রায় ৭২.৪৬ কিলোমিটার অর্থাৎ ৪০.০১% ভাগ বড়লেখা উপজেলায় অবস্থিত।

 

 
 
 

 

মৌলভীবাজার সদর থেকে ৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই হাওড়ে আসার জন্য আপনাকে প্রথমে মৌলভীবাজার জেলায় পৌছাতে হবে। মৌলভীবাজার থেকে বাসযোগে এখানে পৌছাতে পারেন।